দূর...নিয়ম পালন করতে যেতে হবে।রেডি হয়ে ওর সাথে ওর বাড়িতে গেলাম।পরে যা হলো............
.....তাদের বাড়ির সামনে কিছু পিচ্ছি কাদা নিয়া খেলতেছি।পিচ্ছিগ ুলার সামনে দিয়া যখন যাব।তখন সব পিচ্ছি কাদা নিয়া আইসা আমার শরীর এ ভরায়া দিল।আমি বললাম.....
-এই পিচ্ছিরা কাদা লাগাইছিস কেন?
-আরে আংকেল এটা সারপ্রাইজ...... .
-কিসের?
-নতুন বিয়া করছেন......আর তাছাড়া আপনার শরীরে কাদা দিতে আন্টি বলছিল....
.
বলেই একটা দৌড় দিল পিচ্ছিটা। অনেক ডাকছি তবুও শুনে নাই। আমি রাখির দিকে তাকাতেই দেখি ও হাসতেছে। ওর মায়াবী মুখের হাসি দেখে নিজের সব রাগ হাওয়া হয়ে গেল।অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি।ব্যাপারটা রাখি খেয়াল করল।তখন আমাকে বলল.....
-এভাবে তাকিয়ে কি দেখো?
-না ইয়ে মানে কিছু না....
-হইছে আর বলতে হবে না।আমি সব বুজি তো...ভিতরে চল....
-হুম
.
ওর সাথে ভিতরে চললাম।একটু পরে দরজায় নক দিলাম।ওর মা এসে দরজাটা খুলল.....
-আরে জামাই বাবাজি কেমন আছো?
-জ্বি ভালো আছি।আপনি?
-ভালোই।তা তোমার শরীরে এ,অবস্থা কেন?
-কাদায় পরে গেছি।
-ওহ ভিতরে গিয়া ফ্রেশ হয়ে নাও...
-জ্বি....
.
ভিতরে চললাম। ড্রয়িংরুমে রাখির বাবা বসে আছে। জিজ্ঞেস করলাম.....
-স্যার কেমন আছেন?
-ভালো আছি। তুমি?
-ভালোই.....
-এখন থেকে আর কোনো স্যার ডাকা চলবে না। বাবা ডাকবা?
-ইয়ে মানে চেষ্টা করব...
-তোমার এ অবস্থা হলো কি করে..
-কাদায় পরে গেছিলাম..
-ফ্রেশ হয়ে আস...
-জ্বি
.
ভাবতাছেন রাখি আমার সাথে এরকম করল।আর আমি তার নামে কোনো নালিশ করি নাই?.আসলে অনেক ভালোবাসিতো।যদি ওর বাবা মাকে বলতাম। তাহলে রাখিকে বকা দিত। পরে মন খারাপ করে বসে থাকত। আমার ও খারাপ লাগত। ভাগ্য ভালো যে বেশি কেউ দেখে নাই।নাহলে শ্বশুর বাড়িতে গিয়া,ইজ্জতটা পানচার হয়ে যেত।রাখির সাথে ওর রুমে ডুকলাম।ওয়াশরুমে ডুকে ফ্রেশ হলাম।একটু পরে রাখি এসে বলল.....
-আব্বু আম্মু ডাকতেছে....
-কেন?
-খাবার খাওয়ার জন্য...
-ওকে যাও আসতেছি....
-ওকে
.
খাবার টেবিলে চলে গেলাম।যে খাবার দিসে আমি আমার জিবে জল চলে এল।একটা খাইতে না খাইতেই আরেকটা দিয়ে দেয়।এত খাইছি তবুও রাখির মা বলল.......
-বাবা কি খাইছ?
-যা দিছেন...
-ও এত কম খাও?
-জ্বি....আমি তাহলে রুমে যাই?
-হুম
.
রুমের দিকে যাচ্ছি তখন দেখলাম সালিরা আড্ডা দিচ্ছে। আমি তাদের কাছে গেলাম।আহা কত সুন্দর করে কথা বলে।এদের মধ্য একজনকে বিয়ে করলে লাইফটা চাঙ্গা হয়ে যেত।তারা আমাকে জিজ্ঞেস করল.......
-দুলাভাই বাসর কেমন কাটাইলেন?
-কিভাবে বলে বোঝাব? রাখি তো ছাড়তেই চাইছিল না...
.
একথা বলতেই আমার চোখ কপালে। কারন রাখি দরজার কাছে দাড়ায়া সব শুনছিল।আর রাগে কটমট করছিল। আজকে কপালে শনি আছে। তখন রাখির ডাক.....
-ওই তুমি এখানে কি কর?তাড়াতাড়ি রুমে আস?
.
তখন সালিরা বলল.......
-যান দুলাভাই যান আমাদের আপুর আর সইছে না...?
-হুম যাচ্ছি.....
.
আজকে কপালে সাইক্লোন আছে। রাখির পিছন পিছন ওর রুমে গেলাম। তখন রাখি বলল.....
-বাসর রাতে আমি তোকে ছাড়তে চাইছিলাম না তাই না?(তুই করে বলল)
-না ইয়ে মানে....
-ইয়ে মানে করতেছিস কেন?
-সালিরা জিজ্ঞেস করল। তাই মজা করে বলছি...
-ওকে আর মজা করে ওল্টা পাল্টা কিছু বলিস না?
-ওকে
.
যাক বাবা বাছা গেল।আমি গিয়ে বিছানায়,শুয়ে পড়লাম..।তখন রাখি বলল
....
-বিছানায় শুইলা কেন?
-তাহলে কই ঘুমাব?সোফা ও তো নাই
-একটু ভাবল।বলল আচ্ছা ঘুমাও। বাট শরিরে টাচ করতে পারবা না। কোনো খারাপ মতলব থাকলো ঝেড়ে ফেলে দাও...
-ওকে
.
ও একটা কুল বালিস দিল দুইজনের মধ্য।তারপরে ঘুমিয়ে পড়ল।আমিও ঘুমিয়ে পড়লাম।হঠাৎ মাঝরাতে আমার বুকটা কেমন ভারি ভারি লাগতেছে।চোখ মেলে দেখি।রাখি আমার বুকে শুয়ে আছে।আর রাখির ঘুমন্ত চেহারা অনেক মায়াবী লাগছে।তাই আর ডাকলাম না।ওকে দেকে কপালে একটা কিছ করার মন চাইছিল।তখন ঘুমানোর আগে যে কথা বলছে তা মনে পড়ে গেল।তাই নিজের ইচ্ছা টা পকেটে রেখে দিলাম।আর কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম। নিজেও জানি না। সকালবেলা...ঠাস ঠাস অতঃপর যা হলো............ .
-এই পিচ্ছিরা কাদা লাগাইছিস কেন?
-আরে আংকেল এটা সারপ্রাইজ......
-কিসের?
-নতুন বিয়া করছেন......আর তাছাড়া আপনার শরীরে কাদা দিতে আন্টি বলছিল....
.
বলেই একটা দৌড় দিল পিচ্ছিটা। অনেক ডাকছি তবুও শুনে নাই। আমি রাখির দিকে তাকাতেই দেখি ও হাসতেছে। ওর মায়াবী মুখের হাসি দেখে নিজের সব রাগ হাওয়া হয়ে গেল।অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি।ব্যাপারটা রাখি খেয়াল করল।তখন আমাকে বলল.....
-এভাবে তাকিয়ে কি দেখো?
-না ইয়ে মানে কিছু না....
-হইছে আর বলতে হবে না।আমি সব বুজি তো...ভিতরে চল....
-হুম
.
ওর সাথে ভিতরে চললাম।একটু পরে দরজায় নক দিলাম।ওর মা এসে দরজাটা খুলল.....
-আরে জামাই বাবাজি কেমন আছো?
-জ্বি ভালো আছি।আপনি?
-ভালোই।তা তোমার শরীরে এ,অবস্থা কেন?
-কাদায় পরে গেছি।
-ওহ ভিতরে গিয়া ফ্রেশ হয়ে নাও...
-জ্বি....
.
ভিতরে চললাম। ড্রয়িংরুমে রাখির বাবা বসে আছে। জিজ্ঞেস করলাম.....
-স্যার কেমন আছেন?
-ভালো আছি। তুমি?
-ভালোই.....
-এখন থেকে আর কোনো স্যার ডাকা চলবে না। বাবা ডাকবা?
-ইয়ে মানে চেষ্টা করব...
-তোমার এ অবস্থা হলো কি করে..
-কাদায় পরে গেছিলাম..
-ফ্রেশ হয়ে আস...
-জ্বি
.
ভাবতাছেন রাখি আমার সাথে এরকম করল।আর আমি তার নামে কোনো নালিশ করি নাই?.আসলে অনেক ভালোবাসিতো।যদি ওর বাবা মাকে বলতাম। তাহলে রাখিকে বকা দিত। পরে মন খারাপ করে বসে থাকত। আমার ও খারাপ লাগত। ভাগ্য ভালো যে বেশি কেউ দেখে নাই।নাহলে শ্বশুর বাড়িতে গিয়া,ইজ্জতটা পানচার হয়ে যেত।রাখির সাথে ওর রুমে ডুকলাম।ওয়াশরুমে
-আব্বু আম্মু ডাকতেছে....
-কেন?
-খাবার খাওয়ার জন্য...
-ওকে যাও আসতেছি....
-ওকে
.
খাবার টেবিলে চলে গেলাম।যে খাবার দিসে আমি আমার জিবে জল চলে এল।একটা খাইতে না খাইতেই আরেকটা দিয়ে দেয়।এত খাইছি তবুও রাখির মা বলল.......
-বাবা কি খাইছ?
-যা দিছেন...
-ও এত কম খাও?
-জ্বি....আমি তাহলে রুমে যাই?
-হুম
.
রুমের দিকে যাচ্ছি তখন দেখলাম সালিরা আড্ডা দিচ্ছে। আমি তাদের কাছে গেলাম।আহা কত সুন্দর করে কথা বলে।এদের মধ্য একজনকে বিয়ে করলে লাইফটা চাঙ্গা হয়ে যেত।তারা আমাকে জিজ্ঞেস করল.......
-দুলাভাই বাসর কেমন কাটাইলেন?
-কিভাবে বলে বোঝাব? রাখি তো ছাড়তেই চাইছিল না...
.
একথা বলতেই আমার চোখ কপালে। কারন রাখি দরজার কাছে দাড়ায়া সব শুনছিল।আর রাগে কটমট করছিল। আজকে কপালে শনি আছে। তখন রাখির ডাক.....
-ওই তুমি এখানে কি কর?তাড়াতাড়ি রুমে আস?
.
তখন সালিরা বলল.......
-যান দুলাভাই যান আমাদের আপুর আর সইছে না...?
-হুম যাচ্ছি.....
.
আজকে কপালে সাইক্লোন আছে। রাখির পিছন পিছন ওর রুমে গেলাম। তখন রাখি বলল.....
-বাসর রাতে আমি তোকে ছাড়তে চাইছিলাম না তাই না?(তুই করে বলল)
-না ইয়ে মানে....
-ইয়ে মানে করতেছিস কেন?
-সালিরা জিজ্ঞেস করল। তাই মজা করে বলছি...
-ওকে আর মজা করে ওল্টা পাল্টা কিছু বলিস না?
-ওকে
.
যাক বাবা বাছা গেল।আমি গিয়ে বিছানায়,শুয়ে পড়লাম..।তখন রাখি বলল
....
-বিছানায় শুইলা কেন?
-তাহলে কই ঘুমাব?সোফা ও তো নাই
-একটু ভাবল।বলল আচ্ছা ঘুমাও। বাট শরিরে টাচ করতে পারবা না। কোনো খারাপ মতলব থাকলো ঝেড়ে ফেলে দাও...
-ওকে
.
ও একটা কুল বালিস দিল দুইজনের মধ্য।তারপরে ঘুমিয়ে পড়ল।আমিও ঘুমিয়ে পড়লাম।হঠাৎ মাঝরাতে আমার বুকটা কেমন ভারি ভারি লাগতেছে।চোখ মেলে দেখি।রাখি আমার বুকে শুয়ে আছে।আর রাখির ঘুমন্ত চেহারা অনেক মায়াবী লাগছে।তাই আর ডাকলাম না।ওকে দেকে কপালে একটা কিছ করার মন চাইছিল।তখন ঘুমানোর আগে যে কথা বলছে তা মনে পড়ে গেল।তাই নিজের ইচ্ছা টা পকেটে রেখে দিলাম।আর কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম। নিজেও জানি না। সকালবেলা...ঠাস ঠাস অতঃপর যা হলো............
No comments:
Post a Comment