বিকেলবেলায় রুমে বসে পাবজি খেলতেছি। তখন আম্মুর ডাক.....
স্বপ্নীল এদিকে আই তো??
-এখন পারব না। পরে.?
.
খেলায় আবার মনোাযোগ দিলাম।হঠাৎ আম্মু এসে ফোনটা নিয়ে গেল।বলল......
-যা আমাদের নতুন বাড়াটিয়া আসছে। ওদের কাজে হেল্প কর??
-আমি করব কেন????
-তুই জাবি নাকি ঝাড়ু নিয়ে আসব।
-ওকে জাইতেছি
. আসলে আমাদের বাসায় নতুন বাড়াটিয়া আসতেছে।আম্মু অবশ্য বলছিলো।কিন্তু কবে আসবে সেটা বলেনি।আর মরার বাড়াটিয়া এখনি আসতে হবে??বলতে বলতে ওদের কাছে গেলাম।দেখলাম যিনি বাড়া নিছেন ওনি দাড়িয়ে আছেন।আমি জিজ্ঞেস করলাম....
-আংকেল কেমন আছেন??
-জ্বি বাবা ভালো আছি। তুৃমি?
-ভালোই আছি.।আম্মু পাঠিয়েছে যদি আপনাদের কাজে সাহায্য করার জন্য
-ওহ আচ্ছা
.
সালার তিনঘন্টা হয়ে গেল এখনো কাজ শেষ হচ্ছে না।আর আংকেল নবাব এর মত দাড়িয়ে অর্ডার মারতেছে এটা কর?? ওটা কর।দূর কেন যে আসছিলাম।মনে মনে ভাবতেছি। এই ব্যাটার নিশ্চয় একটা মেয়ে আছে।ওর সাথে প্রেম করবো।আর কষ্টের উশুল তুলব।কতক্ষন পর দেখি বাড়িওয়ালা মহিলা আর তার পিচ্ছি ছেলেকে নিয়ে বাসায় ডুকছে।দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। দূর কলাপের দোষ।আমার জীবনে কোনো প্রেম নাই।হঠাৎ পিচ্ছিটা তার মাকে বলল......
-আম্মু আপু আসবে কখন??
-এইতো চলে আসবে
.
শুনে মনটা ভালো হয়ে গেল।তার মানে একটা মেয়ে আছে।আর কতক্ষন কাজ করলাম।হঠাৎ কিসের সাথে জানি ধাক্কা খেলাম।মনে হচ্ছে আমি এখন তুলার বস্তার উপরে আছি।তখনি কে জানি চিৎকার দিয়ে ওঠল....
-এই ছেলে চোখ কোথায় থাকে??
-এমা এইটা তুলার বস্তা না একটা মেয়ে।আর মেয়েটা দেখতেও হেব্বি।প্রথম দেখায় প্রেম পড়ে গেলাম।ভাবলাম যে করে হোক একে আমার বউ বানাতে হবে।ওর দিলে পলকহীন ভাবে তাকিয়ে আছি। তখন মেয়েটা আবার বলল....
-কি হলো কানে কম শুনস
নাকি।এভাবে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে কি দেখস??
-পরি দেখি??
-কি দেখস??
-পেত্নী দেখি।আপনি দেখতে পুরাই পেত্নির মত।
-তুই আমাকে ডাক্কা দিয়ে ফেললি কেন?চোখ কি পকেটে নিয়া,হাটোস?
-চোখ পকেটে না কপালে নিয়ে হাটি।আর আপনি ই তো ধাক্কা দিলেন???
-কি বললি আমি ধাক্কা দিছি??
-তা নয়ত কি??
-দাড়া আব্বুকে বলে তোকে এখন কাজ থেকে বিদায় দিতেছি।
-আলহামদুলিল্লাহ
। তারাতারি করেন??
-আব্বু আব্বু???
-কি হয়েছে মা??
-এদিকে আসো??
-আসল
-এই ছেলেকে এখনি কাজ থেকে বিদায় কর??
-কেন কি করছে???
-আমার সাথে ঝগড়া করছে...
-আরে মা তুই শান্ত হ আর রুৃমে যা। এটা কাজের লোক না আমাদের মালিকের ছেলে।
-আচ্ছা যাচ্ছি..
-আচ্ছা বাবা তুমি কিছু মনে কইরো না??ও এমনি।
-না আংকেল সমস্যা নাই??
-আচ্ছা অনেক কাজ করছো??এখন রুমে গিয়ে রেস্ট নাও।
-আচ্ছা
.
সালার এতক্ষণে মায়ার নজর পরছে আমি রুমে এসে ফ্রেশ হলাম।তারপর এক ঘুমে রাত কাবার।সকালে ওঠে ছাদে গেলাম।সকালের প্রকৃতি দেখতে লাগলাম।কতক্ষন পর ওই মেয়েটা ছাদে আসল......
-সরি??
-কেন???
-কালকে খারাপ ব্যবহার করার জন্য।
-আসলে আৃমিও সরি আপনাকে পেত্নি বলার জন্য.
-আমাদের তো পরিচয় হলো না।আচ্ছা তোমার নাম কি???
স্বপ্নীল সাহেব কাজী। তোমার??? (তুমি করে বললাম)
-কনক চাপা।কোন ক্লাসে পড়??
-ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার। আপনি???
-মেডিকেল এ পরি।আমি তোর সিনিয়ার সো আপু বলে ডাকবি..
-আচ্ছা। কিন্তু আমি তোমাকে তুমি করে বলব।
-আচ্ছা
.
আর কতক্ষন আড্ডা দিলাম।পরে রুমে এসে বসে আছি। হঠাৎ কনকের আম্মু আসল।আর আমাকে যা বলল তা হলো............
.
স্বপ্নীল এদিকে আই তো??
-এখন পারব না। পরে.?
.
খেলায় আবার মনোাযোগ দিলাম।হঠাৎ আম্মু এসে ফোনটা নিয়ে গেল।বলল......
-যা আমাদের নতুন বাড়াটিয়া আসছে। ওদের কাজে হেল্প কর??
-আমি করব কেন????
-তুই জাবি নাকি ঝাড়ু নিয়ে আসব।
-ওকে জাইতেছি
. আসলে আমাদের বাসায় নতুন বাড়াটিয়া আসতেছে।আম্মু অবশ্য বলছিলো।কিন্তু কবে আসবে সেটা বলেনি।আর মরার বাড়াটিয়া এখনি আসতে হবে??বলতে বলতে ওদের কাছে গেলাম।দেখলাম যিনি বাড়া নিছেন ওনি দাড়িয়ে আছেন।আমি জিজ্ঞেস করলাম....
-আংকেল কেমন আছেন??
-জ্বি বাবা ভালো আছি। তুৃমি?
-ভালোই আছি.।আম্মু পাঠিয়েছে যদি আপনাদের কাজে সাহায্য করার জন্য
-ওহ আচ্ছা
.
সালার তিনঘন্টা হয়ে গেল এখনো কাজ শেষ হচ্ছে না।আর আংকেল নবাব এর মত দাড়িয়ে অর্ডার মারতেছে এটা কর?? ওটা কর।দূর কেন যে আসছিলাম।মনে মনে ভাবতেছি। এই ব্যাটার নিশ্চয় একটা মেয়ে আছে।ওর সাথে প্রেম করবো।আর কষ্টের উশুল তুলব।কতক্ষন পর দেখি বাড়িওয়ালা মহিলা আর তার পিচ্ছি ছেলেকে নিয়ে বাসায় ডুকছে।দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। দূর কলাপের দোষ।আমার জীবনে কোনো প্রেম নাই।হঠাৎ পিচ্ছিটা তার মাকে বলল......
-আম্মু আপু আসবে কখন??
-এইতো চলে আসবে
.
শুনে মনটা ভালো হয়ে গেল।তার মানে একটা মেয়ে আছে।আর কতক্ষন কাজ করলাম।হঠাৎ কিসের সাথে জানি ধাক্কা খেলাম।মনে হচ্ছে আমি এখন তুলার বস্তার উপরে আছি।তখনি কে জানি চিৎকার দিয়ে ওঠল....
-এই ছেলে চোখ কোথায় থাকে??
-এমা এইটা তুলার বস্তা না একটা মেয়ে।আর মেয়েটা দেখতেও হেব্বি।প্রথম দেখায় প্রেম পড়ে গেলাম।ভাবলাম যে করে হোক একে আমার বউ বানাতে হবে।ওর দিলে পলকহীন ভাবে তাকিয়ে আছি। তখন মেয়েটা আবার বলল....
-কি হলো কানে কম শুনস
নাকি।এভাবে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে কি দেখস??
-পরি দেখি??
-কি দেখস??
-পেত্নী দেখি।আপনি দেখতে পুরাই পেত্নির মত।
-তুই আমাকে ডাক্কা দিয়ে ফেললি কেন?চোখ কি পকেটে নিয়া,হাটোস?
-চোখ পকেটে না কপালে নিয়ে হাটি।আর আপনি ই তো ধাক্কা দিলেন???
-কি বললি আমি ধাক্কা দিছি??
-তা নয়ত কি??
-দাড়া আব্বুকে বলে তোকে এখন কাজ থেকে বিদায় দিতেছি।
-আলহামদুলিল্লাহ
![]() |
-আব্বু আব্বু???
-কি হয়েছে মা??
-এদিকে আসো??
-আসল
-এই ছেলেকে এখনি কাজ থেকে বিদায় কর??
-কেন কি করছে???
-আমার সাথে ঝগড়া করছে...
-আরে মা তুই শান্ত হ আর রুৃমে যা। এটা কাজের লোক না আমাদের মালিকের ছেলে।
-আচ্ছা যাচ্ছি..
-আচ্ছা বাবা তুমি কিছু মনে কইরো না??ও এমনি।
-না আংকেল সমস্যা নাই??
-আচ্ছা অনেক কাজ করছো??এখন রুমে গিয়ে রেস্ট নাও।
-আচ্ছা
.
সালার এতক্ষণে মায়ার নজর পরছে আমি রুমে এসে ফ্রেশ হলাম।তারপর এক ঘুমে রাত কাবার।সকালে ওঠে ছাদে গেলাম।সকালের প্রকৃতি দেখতে লাগলাম।কতক্ষন পর ওই মেয়েটা ছাদে আসল......
-সরি??
-কেন???
-কালকে খারাপ ব্যবহার করার জন্য।
-আসলে আৃমিও সরি আপনাকে পেত্নি বলার জন্য.
-আমাদের তো পরিচয় হলো না।আচ্ছা তোমার নাম কি???
স্বপ্নীল সাহেব কাজী। তোমার??? (তুমি করে বললাম)
-কনক চাপা।কোন ক্লাসে পড়??
-ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার। আপনি???
-মেডিকেল এ পরি।আমি তোর সিনিয়ার সো আপু বলে ডাকবি..
-আচ্ছা। কিন্তু আমি তোমাকে তুমি করে বলব।
-আচ্ছা
.
আর কতক্ষন আড্ডা দিলাম।পরে রুমে এসে বসে আছি। হঠাৎ কনকের আম্মু আসল।আর আমাকে যা বলল তা হলো............
.
No comments:
Post a Comment